জওয়ানের গল্প এখানে এসে অন্য বাঁক নেয়। একটা পুরোদস্তুর মসলাদার বাণিজ্যিক সিনেমা এখানে এসে হয়ে ওঠে প্রচণ্ড রাজনৈতিক। ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’ সিনেমায় শাহরুখ বলেছিলেন, ‘ডোন্ট আন্ডারএস্টিমেট দ্য পাওয়ার অব কমনম্যান’। জওয়ানেও তিনি ভরসা রাখলেন সেই ‘কমনম্যান’দের ওপর।
সিনেমার গল্প এগিয়েছে ডায়েরির পাতার মতো করে। যেভাবে টুকরো টুকরো ঘটনার সম্মিলনে লিখে রাখা হয় দিনপঞ্জি, ‘১৯৭১ সেই সব দিন’ সিনেমার বয়ানশৈলী অনেকটা তেমন। কিছুক্ষণ পরপরই পর্দার এক কোণে ভেসে ওঠে দিন-মাস-সাল। আর ভয়েসওভারে ঘটনার
ক্রিস্টোফার নোলানের ‘ওপেনহাইমার’ হলো একটি বিখ্যাত চরিত্রের বিশ্লেষণ এবং এবং ইতিহাসের একটি সুস্পষ্ট বিবরণ। ওপেনহাইমার হলেন সেই অসাধারণ বুদ্ধিদীপ্ত ব্যক্তি যিনি ম্যানহাটন প্রকল্পের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। যেটি ছিল পারমাণবিক বোমা তৈরির প্রকল্প। যেই বোমা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অবসান ঘটিয়েছিল।
‘দৌড়’ ওয়েব সিরিজটির প্রথম পর্ব থেকেই উত্তেজনার পারদ ক্রমশ উঁচুতে উঠেছে। গল্পটা টান টান, তাতে সন্দেহ নেই। ওয়েব সিরিজে এমন ‘কী হয়, কী হয়’ ঘরানার গল্পেরই কদর বেশি। ‘দৌড়’ সেদিক থেকে সফল। গল্পের বিন্যাস এমনভাবেই করা যে...